Sunday, March 24, 2019

গতকাল, আজ এবং আগামীকাল

                       গতকাল, আজ এবং আগামীকাল!
   Kodak কোম্পানিকে মনে আছে? আজ থেকে ১০ বছর পরে কোনো চাকুরি থাকবে না ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে প্রায় ১লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন। এবং বিশ্বে ছবি তোলার প্রায় ৮৫% ই কোড্যাক ক্যামেরায় তোলা হত।
গত কয়েক বছরে মোবাইল ক্যামেরার বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় এমন অবস্থা হয় যে Kodak ক্যামেরার কোম্পানীটাই উঠে যায়। এমনকি Kodak সম্পুর্ন দেউলিয়া হয়ে পড়ে এবং এদের সমস্ত কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক ছাঁটাই করা হয়। ওই একই সময়ে আরো কতগুলি বিখ্যাত কোম্পানি তাদের ঝাঁপ পাকাপাকি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। যেমন- HMT (ঘড়ি) BAJAJ (স্কুটার) DYANORA (TV) MURPHY (radio) NOKIA (Mobile) RAJDOOT (bike) AMBASSADOR (গাড়ি) এই উপরের কোম্পানিগুলোর মধ্যে কারুরই কোয়ালিটি খারাপ ছিল না। তবুও এই কোম্পানি গুলো উঠে গেল কেন? কারণ এরা সময়ের সাথে নিজেকে বদলাতে পারেনি। এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না যে সামনের 10 বছরে দুনিয়া কতটা পাল্টে যেতে পারে! এবং আজকের 70%-90% চাকরিই সামনের 10 বছরে সম্পুর্নভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা ধীরে ধীরে ঢুকে পড়েছি "চতুর্থ শিল্প বিপ্লব"-এর যুগে। আজকের বিখ্যাত কোম্পানিগুলোর দিকে তাকান- উবার কেবলমাত্র একটি software-এর নাম। না, এদের নিজস্ব কোন গাড়ি নেই।
 তবু আজ বিশ্বের বৃহত্তম ট্যাক্সি-ভাড়ার কোম্পানি হল উবার। Airbnb হল আজকে দুনিয়ার সবথেকে বড় হোটেল কোম্পানি। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, পৃথিবীর একটি হোটেলও তাদের মালিকানায় নেই।  একইভাবে Paytm, ওলা ক্যাব, Oyo rooms ইত্যাদি অসংখ্য কোম্পানির উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। আজকে আমেরিকায় নতুন উকিলদের জন্য কোন কাজ নেই, কারণ IBM Watson নামে একটি আইনি software যে কোন নতুন উকিলের থেকে অনেক ভাল ওকালতি করতে পারে। এইভাবে পরের 10 বছরে প্রায় 90% আমেরিকানদের আর কোন চাকরি থাকবে না। বেঁচে থাকবে খালি বাকি 10%। এই 10% হবে বিশেষ বিশেষজ্ঞ। নতুন ডাক্তারদেরও চাকরি যেতে বসেছে। Watson নামের software মানুষের থেকেও 4 গুন নিখুঁত ভাবে ক্যানসার এবং অন্যান্য রোগ শনাক্ত করতে পারে। 2030 সালের মধ্যে কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের বুদ্ধিকে ছাপিয়ে যাবে। 2019 সালের মধ্যেই রাস্তায় নামতে চলেছে চালকহীন গাড়ি। 2020 সালের মধ্যেই এই একটা আবিষ্কার বদলে দিতে পারে গোটা দুনিয়ার চালচিত্র। এর ফলে সামনের 10 বছরে আজকের 90% গাড়িই আর রাস্তায় দেখা যাবে না। বেঁচে থাকা গাড়িগুলো হয় ইলেক্ট্রিকে চলবে অথবা হাইব্রিড গাড়ি হবে। রাস্তাগুলো ক্রমশঃ ফাঁকা হতে থাকবে। পেট্রোলের ব্যবহার কমবে এবং পেট্রোল উৎপাদনকারী আরব দেশগুলি ক্রমশঃ দেউলিয়া হয়ে আসবে। তখন গাড়ি লাগলে, উবারের মত কোন software-এর কাছেই গাড়ি চাইতে হবে। আর গাড়ি চাইবার কিছুক্ষনের মধ্যেই সম্পুর্ন চালক-বিহীন একটা গাড়ি আপনার দরজার সামনে এসে দাঁড়াবে। আপনি যদি অনেকের সাথে ওই একই গাড়িতে যাত্রা করেন, তাহলে মাথাপিছু গাড়িভাড়া বাইকের থেকেও কম হবে। গাড়িগুলো চালকবিহীন হবার ফলে 99% দুর্ঘটনা কমে যাবে। এবং সেই কারণেই গাড়ি-বীমা করানো বন্ধ হবে এবং গাড়ি-বিমার কোম্পানি গুলো সব উঠে যাবে। গাড়ি চালানোর মত কাজগুলো আর পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে না। 90% গাড়িই যখন রাস্তা থেকে উধাও হয়ে যাবে, তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং পার্কিং-এর কর্মী-দেরও কোন প্রয়োজন থাকবে না। ভেবে দেখুন, আজ থেকে 5-10 বছর আগেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে STD বুথ ছিল। দেশে মোবাইল বিপ্লব আসার পর, এই সবকটা STD বুথই কিন্তু পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হল। যেগুলো টিকে রইল, তারা মোবাইল রিচার্জের দোকান হয়ে গেল। এরপর মোবাইল রিচার্জেও অনলাইন বিপ্লব এল। ঘরে বসেই অনলাইনে লোকে মোবাইল রিচার্জ করা শুরু করল। এই রিচার্জের দোকান গুলোকে তখন আবার বদল আনতে হল। এরা এখন কেবল মোবাইল ফোন কেনা-বেচা এবং সারাইয়ের দোকান হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে সেটাও বদলাবে খুব শিগগিরই। Amazon, Flip-kart থেকে সরাসরি মোবাইল ফোন বিক্রি বাড়ছে। টাকার সংজ্ঞাও পাল্টাচ্ছে। একসময়ের নগদ টাকা আজকের যুগে "প্লাস্টিক টাকায়" পরিণত হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের যুগ ছিল কদিন আগেও। এখন সেটাও বদলে গিয়ে হয়ে যাচ্ছে মোবাইল ওয়ালেট-এর যুগ। Paytm-এর রমরমা বাজার, মোবাইলের এক টিপে টাকা এপার-ওপার। যারা যুগের সাথে বদলাতে পারে না, যুগ তাদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়। তাই ক্রমাগত যুগের সাথে বদলাতে থাকুন। সাফল্যকে সাথে রাখুন, সময়ের সাথে থাকুন |

Monday, March 18, 2019

অনেক নাম থেকে যায় প্রচারের আলোর বাইরে ....

অনেক নাম থেকে যায় প্রচারের আলোর বাইরে

প্রচার বিমুখ এই মহান মানুষের নামাঙ্কিত বিশেষ কিছু এই ভারতে না থাকলেও জাপানের রাজধানী টোকিওতে রয়েছে তাঁর কালো গাউন পরিহিত মূর্তিটি । নিচে জ্বলজ্বল করছে এই মহান বঙ্গ-সন্তানের নাম ।

জাপানীরা কিন্ত পঞ্চাশ বছর পরেও ভোলেননি তাঁর অবদান ।

দিনটা ছিল নভেম্বরের ১২ তারিখ, সাল ১৯৪৮ । টোকিওর উপকন্ঠে এক বিশাল বাগান বাড়িতে চলছিলো বিশ্বযুদ্ধে হেরে যাওয়া জাপানের প্রধানমন্ত্রী তোজো সহ মোট পঞ্চান্ন জন অপরাধীর বিচার । এদের মধ্যে আঠাশ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছিলো Class-A (crimes against peace) যুদ্ধাপরাধী , প্রমাণিত হলে যার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড ।


সারা বিশ্ব থেকে আগত এগারোজন বাঘা বাঘা জুরী "যুদ্ধাপরাধীদের" দেখে একে একে ঘোষণা করছেন ......
"Guilty"....".Guilty"......"Guilty".........

 হঠাৎই বজ্র নির্ঘোষে একজন বলে উঠলেন  “Not Guilty!”!

হলঘরে নেমে এলো ভয়ংকর এক নিস্তব্ধতা ।

কে এই জুরী মহোদয় ?

পুরো নাম ডক্টর রাধাবিনোদ পাল । টোকিও যাবার আগে ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের অন্যতম বিচারপতি, দুবছর উপাচার্য ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ।

১৮৮৬ সালে পূর্ববঙ্গের কুষ্ঠিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারের এই বঙ্গসন্তান । তাঁর পড়াশুনা শুরু হয় তাঁরই পিতার প্রতিষ্ঠিত পাঠশালায় ঈমান পন্ডিতের কাছে । প্রথম জীবন থেকেই ছিলেন আপোষহীন আর নির্ভিক এই মহান মানুষটি ।

রাধাবিনোদ জেলায় সর্বোচ্চ নম্বর নিয়ে স্কুল ফাইনাল পাশ করে ভর্তি হন প্রেসিডেন্সী কলেজে । কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অঙ্ক নিয়ে M.Sc করার পর ফের আইন নিয়ে পড়াশুনা করেন ও ডক্টরেট উপাধি পান ।

সম্পূর্ণ বিপরীত দুই বিষয় বেছে নেওয়ার প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, "Law and Mathematics are not so different after all”.

ফিরে আসি আবার টোকিওর আন্তর্জাতিক আদালতে । ডক্টর পাল তার অকাট্য যুক্তি দিয়ে বাকি জুরীদের বোঝান যে মিত্রশক্তিও
 আন্তর্জাতিক আইনের সংযম ও নিরপেক্ষতার নীতিমালা লংঘন করেছে । তাছাড়া  জাপানের আত্মসমর্পনের ইঙ্গিত উপেক্ষা করে তারা মারাত্মক  ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টিকারী দু দুটো আনবিক বোমা ব্যবহার করে হত্যা করেছে কয়েক সহস্র নিরপরাধ মানুষ । বারোশ বত্রিশ পাতা জুড়ে লেখা সেই রায় দেখে অধিকাংশ জুরী অভিযুক্তদের Class-A থেকে B তে নামিয়ে আনেন , রেহাই পান তারা মৃত্যুদন্ডের হাত থেকে ।
 আন্তর্জাতিক আদালতে তাঁর এই রায় তাকে এবং ভারতকে বিশ্বজোড়া সুখ্যাতি এনে দেয়।

জাপান কিন্ত ভোলেনি এই মহান  মানুষটির অবদান । ১৯৬৬ সম্রাট হিরোহিতো তাঁকে সেদেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ' কোক্কো কুনশাও' সম্মানে ভূষিত করেন ।
 টোকিও এবং কিয়াটোতে দুটি ব্যস্ত রাস্তা তাঁর নামে রাখা হয়েছে । আইন পাঠক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার লেখা রায় । টোকিওর সুপ্রীম কোর্টের সামনে বসানো আছে তার গাউন পরা মূর্তি ।
২০০৭  সালে ওদেশের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে দিল্লীতে এসে ডক্টর পালের পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন । শোনা যায় বুদ্ধবাবুর মন্ত্রীসভার এক বরিষ্ঠ সদস্য শিনজো আবের সাথে ওনার ডোভার লেনের বাড়িতে আসেন । গেটের বাইরে ডক্টর রাধাবিনোদ পালের নেমপ্লেট দেখে সঙ্গী পুলিশ অফিসার কে বলেছিলেন,  "লোকটি কে একটু খোঁজ নিওতো !"
👏👏👏💝💝💝

( সম্পাদিত )

Sunday, March 3, 2019

আমাদের অবস্থা কি এই রকম নয়.??

   আমাদের অবস্থা কি এই রকম নয়.??


               

 একজন বরফকে প্রশ্ন করলো, "তুমি এত ঠান্ডা কেনো?"
বরফ খুব ভালো উত্তর দিল, "আমার অতীতও জল, ভবিষ্যতও জল...তাহলে এতো গরমের(অহংকার) কি আছে.!"
মানুষেরও অবস্থা কি এই রকম নয়.??
মানুষের অতীতও "খালি হাত" এবং ভবিষ্যতও
"খালি হাত".!
তাহলে...???
এতো গরমের(অহংকার) কি আছে.!!

👉TEMPLE-এ 6 words আছে, MASJID আর CHURCH-এও তাই.!



👉GEETA-তে 5 words আছে, QURAN আর BIBLE-এও তাই.!

👉LIFE-এ 4 words আছে, DEAD-এও তাই.!

👉HATE-এ 4 words আছে, LOVE-এও তাই.!


👉NEGATIVE-এ 8 words আছে, POSITIVE-এও তাই.!

👉FAILURE-এ 7 words আছে, SUCCESS-এও তাই.!

👉BELOW-তে 5 words আছে, ABOVE-এও তাই.!

👉CRY-এ 3 words আছে, JOY-এও তাই.!

👉ANGER-এ 5 words আছে, HAPPY-তেও তাই.!

👉RIGHT-এ 5 words আছে, WRONG-এও তাই.!

👉RICH-এ 4 words আছে, POOR-এও তাই.!

👉FAIL-এ 4 words আছে, PASS-এও তাই.!


👏যদি বিরোধী শব্দে এত সমানতা থাকে, তাহলে আমাদের (বিকলাঙ্গ) আর সাধারণদের মধ্যে কেন নয়....??
আমাদের বিকলাঙ্গতা থাকতে পারে কিন্তু অখম নই।
‘দয়া করে মূল্যবান পোষ্টটা পড়া শেষ হলে
শেয়ার করুন’
এবং সকল কে জানার ও শিক্ষার সুযোগ করে
দিন ।

*মানুষ বড় আজব প্রাণী**

মানুষের চাওয়া পাওয়ার কিছু
খন্ডচিত্র-
❐ উকিল চায় আপনি ঝামেলায় পড়ুন।
❐ ডাক্তার চায় আপনি অসুখে পড়ুন।
❐ পুলিশ চায় আপনি বেআইনী কাজ
করুন।
❐ ইলেকট্রিশিয়ান চায় আপনার
বাড়ির ওয়্যারিং জ্বলে যাক।
❐ বাড়িওয়ালা চায় আপনি যেন
জীবনে বাড়ি করতে না পারেন।
❐ মুচি চায় আপনার নতুন জুতো ছিঁড়ে
যাক।
❐ ব্যাংকার চায় আপনি টাকা লোন
নিয়ে ঋনগ্রস্থ হোন।
❐ প্রাইভেট টিউটর চায় আপনার
সন্তান পাঠ্যপুস্তকের পড়া কম বুঝুক।
**শুধুমাত্র চোর চায় আপনি ধনী
হোন আর মহাসুখে নাক ডেকে ঘুমান।

এতএব, চোরই আপনার প্রকৃত বন্ধু।
--------------প্রমানিত
😃😃😃😃😃😃
 ৩টি জিনিসের উপর ভরসা করা ঠিক নয়।
১| নদীর পাড়ের বাড়ি
২। ব্রেক ছাড়া গাড়ি
৩। ঘর ছাড়া নারী।
তিনটি জিনিস একবার আসেঃ
(১) মাতা-পিতা
(২) সৌন্দর্য্য
(৩) যৌবন।
তিনটি জিনিস
ফিরিয়ে আনা যায়নাঃ
(১) বন্দুকের গুলি
(২) কথা
(৩) রূহ।
তিনটি জিনিস মৃত্যুর পর উপকারে আসেঃ
(১)সু-সন্তান
(২)ভাল কাজ
(৩) ইলম।
তিনটি জিনিস সম্মান নষ্ট করেঃ
(১)চুরি
(২)চোগলখুরী
(৩)মিথ্যা।
তিনটি জিনিস
পিছনেতে রাখোঃ
(১)হিংসা
(২)অভাব
(৩)সন্দেহ।
তিনটি জিনিসকে সর্বদা মনে রেখঃ

(১) উপদেশ
(২) উপকার
(৩) মৃত্যু।
তিনটি জিনিস কে আয়ত্বে রেখঃ
(১) রাগ
(২) জিহবা
(৩) মন।
তিনটি জিনিস অভ্যাস করঃ
(১) সততা
(২) ভক্তি
(৩) ভালোবাসা
তিনটি জিনিস থেকে দূরে থেকঃ

(১) মিথ্যা
(২) অহংকার
(৩) অভিশাপ।
তিনটি জিনিসকে চিন্তা করে ব্যবহার করঃ
(১) কলম
(২) কথা
(৩) কদম
‘দয়া করে মূল্যবান পোষ্টটা পড়া শেষ হলে
শেয়ার করুন’
এবং সকল কে জানার ও শিক্ষার সুযোগ করে
দিন ।

 নুপুরের দাম হাজার টাকা,,
 কিন্তু তার স্থান পায়েই হয়,,
টিপের দাম এক টাকা হলেও ,,
তার স্থান কপালে। "যে নুনের মতো
তিতকুটে জ্ঞান দেয়, সে আসল বন্ধু"।
 ইতিহাস সাক্ষী আছে, নুনে কখনো পোকা ধরেনি,,
 আর মিষ্টিতে তো প্রতিদিনই পোকা ধরে, পিঁপড়ারাও ছাড়েনি।

মোমবাতি জ্বালিয়ে মৃত মানুষকে স্মরণ করা হয় ,,
আর মোমবাতি নিভিয়ে জন্মদিন পালন করা হয়।
 মানুষ সোজা পথে চলতে চায় না,,
 আর বাঁকা পথের প্রতি সবারই
আগ্রহ বেশী।
 এজন্যই তো মদ বিক্রেতাকে কারো কাছে যেতে হয় না,,
 আর দুধ বিক্রেতাকে পাড়ায় পাড়ায় যেতে হয়।

আমরা দুধ বিক্রেতাকে সর্বদা বলি, "জল মেশাননি তো?",,
 আর মদে নিজেরাই জল মিশিয়ে খাই।
 আজ পর্যন্ত মানুষকে এটুকুই বুঝলাম,,,
যে "তাকে জানোয়ার বললে ক্ষেপে যায়,,
 কিন্তু সিংহ বললে খুশি হয় !!

*মানুষ বড় আজব প্রাণী**

Friday, March 1, 2019

টাকা বড় না ভালবাসা

*সদ্য কদিন আগেই দুটি খারাপ খবর দেশটাকে তোলপাড় করে দিলো......*

1. 12000 কোটির রেমন্ড কোম্পানির মালিক তার সন্তানের বিরুপের কারনে ভাড়া ঘরে বসবাস করছেন ।


2. আরবপতি মহিলা মুম্বাই এর পাশা এলাকায় তার কোটি টাকা মূল্যের ফ্লাটে সম্পূর্ণ গলে কঙ্কাল হয়ে গেছে .... বিদেশে তে উচ্চপদস্থ কর্মরত কোটিপতি সন্তান জানেই না তার মা কবে মারা গেছেন ।

...... এই ঘটনা দুটি থেকে বোঝা যায় ... জীবনে পদ,অর্থ,প্রতিষ্ঠা ই জীবনের সমস্ত কিছু নয় ।..... যদি আপনার জীবনে খুশি,সন্তুষ্টি,আর আপনজনের  ভালোবাসা না থাকে , তাহলে আপনার জীবন প্রায় মূল্যহীন ।......

...খুশি পয়সা দিয়ে পাওয়া যায়না .... আপনজনের থেকেই পাওয়া যায় ।

*পয়সা হয়তো অনেককিছুই ,কিন্তু সবকিছু নয় ।*

জীবনে আনন্দের জন্য যা কিছুই ঘটুক,নিরন্তর হাসতে থাকুন !!​

যদি আপনি চিন্তিত হন,তাহলে নিজেকে একটু আরাম দিন ।

একটু আইসক্রিম,চকলেট ও কেক খান ....

ইংরেজি বর্নমালা আমাদের শিক্ষা দেয় ...

A B C....
​Avoid Boring Company​
অপছন্দ সঙ্গ থেকে দূরে থাকুন ।​

D E F...
​Don't Entertain Fools​
মূর্খ দের জন্য সময় নষ্ট করবেন না ।​

G H I....
​Go For High Ideas​
উঁচু বিচার বুদ্ধি রাখুন ।​

J K L M....
​Just Keep a friend like Me​
আমার মতোন ব্ন্ধু রাখুন ।​

N O P...
​Never Overlook the Poor n Suffering​
গরীব ও আর্ত অসহায়দের কখনোই এড়িয়ে যাবেন না ।​

Q R S..
​Quit Reacting to Silly tales​
মূর্খ দের প্রতিক্রিয়া দেবেন না ।​

T U V....
​Tune Urself for ur Victory​
নিজের জয় নিশ্চিত করুন ।​

W X Y Z....
​We Xpect You to Zoom ahead in life​
আমরা আপনার থেকে জীবনের সামনের দিক গুলি দেখার আশা করি !!​

যদি আপনি চাঁদ দেখেন,তাহলে আপনি ঈশ্বরের সুন্দরতা দেখেছেন ...

যদি আপনি সূর্যকে দেখেন তাহলে আপনি ঈশ্বরের বল দেখেছেন ...

যদি আপনি আয়না দেখেন,তাহলে আপনি ঈশ্বরের সবচেয়ে সুন্দর রচনা দেখেছেন ।

এইজন্য নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন !!​

জীবনে আমাদের উদ্যেশ্য হওয়া উচিত ....
​9 8 7 6 5 4 3 2 1 0​

9 - গেলাস জল,
8- ঘন্টা ঘুম,
7- বেড়াতে যান পরিবারের সঙ্গে,
6- অংকের আয়,
5- দিন সপ্তাহে কাজ,
4- চাকা গাড়ি,
3- বেডরুম যুক্ত ফ্লাট,
2- আচ্ছা বাচ্ছা,
1- প্রিয়জন,
0- চিন্তা ...!!

এটা ল Message নয়

এটা শিক্ষণীয় !! ইতি তোমাদের বন্ধু ......